এই সেকশনটি Physical Science সম্পর্কিত ৫০টি প্রশ্নের সমন্বয়ে তৈরি, যা বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষায় উপকারি হতে পারে। এখানে প্রশ্নগুলি মূলত পদার্থবিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখা থেকে যেমন - গতিবিদ্যা, তাপবিদ্যা, বিদ্যুৎ, চুম্বকত্ব, রাসায়নিক প্রতিক্রিয়া, মৌলিক কণিকা, শক্তি এবং পরমাণু বিজ্ঞান - সম্পর্কিত।
📚 Physical Science MCQ – Section (04)
Q1. বায়ুমন্ডলে কোন গ্যাসের পরিমাণ সর্বাধিক?
✅ Option: D) নাইট্রোজেন
ব্যাখ্যা: None
ব্যাখ্যা: None
Q2. নিম্নলিখিতের মধ্যে কোনটি ভেক্টর রাশি?
✅ Option: D) সরণ এবং ত্বরণ
ব্যাখ্যা: None
ব্যাখ্যা: None
Q3. নিম্নলিখিতের মধ্যে কোন গ্যাসটি বিমানের চাকা ভরাট করতে ব্যবহৃত হয়?
✅ Option: A) নাইট্রোজেন
ব্যাখ্যা: None
ব্যাখ্যা: None
Q4. নিচের কোন গ্যাসটি বায়ুমন্ডলে পাওয়া যায় না?
✅ Option: D) বেরিয়াম
ব্যাখ্যা: None
ব্যাখ্যা: None
Q5. নিম্নলিখিতের মধ্যে কোনটি উত্তম তড়িৎ পরিবাহী?
✅ Option: D) রুপো
ব্যাখ্যা: None
ব্যাখ্যা: None
Q6. কাঁচের উপর উপর লেখার জন্য নিম্নলিখিত কোন অ্যাসিডটি ব্যবহার করা হয়?
✅ Option: C) হাইড্রোফ্লোরিক অ্যাসিড
ব্যাখ্যা: কাঁচের উপর লেখার জন্য সাধারণত হাইড্রোফ্লোরিক অ্যাসিড (Hydrofluoric acid, HF) ব্যবহার করা হয়। কারন হাইড্রোফ্লোরিক অ্যাসিড কাচের সিলিকা (SiO₂) এর সাথে বিক্রিয়া করে লেখা ফুটিয়ে তোলে।
ব্যাখ্যা: কাঁচের উপর লেখার জন্য সাধারণত হাইড্রোফ্লোরিক অ্যাসিড (Hydrofluoric acid, HF) ব্যবহার করা হয়। কারন হাইড্রোফ্লোরিক অ্যাসিড কাচের সিলিকা (SiO₂) এর সাথে বিক্রিয়া করে লেখা ফুটিয়ে তোলে।
Q7. বক্সাইট কোন ধাতুর আকরিক?
✅ Option: D) অ্যালুমিনিয়াম
ব্যাখ্যা: বক্সাইট (Bauxite) হলো অ্যালুমিনিয়ামের (Aluminium) প্রধান আকরিক। অ্যালুমিনিয়ামের আরো যে সকল আকরিক রয়েছে তা হল কায়োলিন (Kaolinite),ক্রায়োলাইট (Cryolite, Na₃AlF₆),ও করান্ডাম (Corundum, Al₂O₃) ।তবে বাণিজ্যিকভাবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আকরিক হলো বক্সাইট।
ব্যাখ্যা: বক্সাইট (Bauxite) হলো অ্যালুমিনিয়ামের (Aluminium) প্রধান আকরিক। অ্যালুমিনিয়ামের আরো যে সকল আকরিক রয়েছে তা হল কায়োলিন (Kaolinite),ক্রায়োলাইট (Cryolite, Na₃AlF₆),ও করান্ডাম (Corundum, Al₂O₃) ।তবে বাণিজ্যিকভাবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আকরিক হলো বক্সাইট।
Q8. প্রকৃতিতে সর্বদা মুক্ত অবস্থায় পাওয়া যায় কোন ধাতু?
✅ Option: A) সোনা
ব্যাখ্যা: প্রকৃতিতে সর্বদা মুক্ত বা স্বতঃসিদ্ধ অবস্থায় পাওয়া যায় সোনা (Gold, Au)। কারণ সোনা খুব কম প্রতিক্রিয়াশীল (chemically inert), তাই এটি সহজে অক্সাইড বা সালফাইডে রূপান্তরিত হয় না।
ব্যাখ্যা: প্রকৃতিতে সর্বদা মুক্ত বা স্বতঃসিদ্ধ অবস্থায় পাওয়া যায় সোনা (Gold, Au)। কারণ সোনা খুব কম প্রতিক্রিয়াশীল (chemically inert), তাই এটি সহজে অক্সাইড বা সালফাইডে রূপান্তরিত হয় না।
Q9. নিম্নলিখিতের মধ্যে কোনটি আম্লিক প্রকৃতির?
✅ Option: D) ভিনেগার
ব্যাখ্যা: সঠিক উত্তর হবে ভিনেগার ।ভিনেগার হলো এসিটিক অ্যাসিড (CH₃COOH)-এর জলীয় দ্রবণ। এসিটিক অ্যাসিড জলে ভেঙে H⁺ আয়ন উৎপন্ন করে, যার কারণে এটি আম্লিক বৈশিষ্ট্য প্রদর্শন করে। ভিনেগারের pH সাধারণত 2–3 এর মধ্যে থাকে, যা স্পষ্টভাবে অ্যাসিডিক স্তর নির্দেশ করে। রান্নায় টক স্বাদ আনা, খাদ্য সংরক্ষণ ও জীবাণুনাশক হিসেবে ভিনেগার ব্যবহৃত হয়।
ব্যাখ্যা: সঠিক উত্তর হবে ভিনেগার ।ভিনেগার হলো এসিটিক অ্যাসিড (CH₃COOH)-এর জলীয় দ্রবণ। এসিটিক অ্যাসিড জলে ভেঙে H⁺ আয়ন উৎপন্ন করে, যার কারণে এটি আম্লিক বৈশিষ্ট্য প্রদর্শন করে। ভিনেগারের pH সাধারণত 2–3 এর মধ্যে থাকে, যা স্পষ্টভাবে অ্যাসিডিক স্তর নির্দেশ করে। রান্নায় টক স্বাদ আনা, খাদ্য সংরক্ষণ ও জীবাণুনাশক হিসেবে ভিনেগার ব্যবহৃত হয়।
Q10. আগুন নেভানোর জন্য কোন গ্যাসটি ব্যবহার করা হয় ?
✅ Option: C) কার্বন ডাই অক্সাইড
ব্যাখ্যা: আগুন নেভানোর জন্য সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত গ্যাস হলো কার্বন-ডাই-অক্সাইড (CO₂)। এটি অক্সিজেন গ্যাসকে বাঁধা দিয়ে আগুন নেভাতে সাহায্য করে।
ব্যাখ্যা: আগুন নেভানোর জন্য সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত গ্যাস হলো কার্বন-ডাই-অক্সাইড (CO₂)। এটি অক্সিজেন গ্যাসকে বাঁধা দিয়ে আগুন নেভাতে সাহায্য করে।
Q11. নিম্নলিখিতের মধ্যে কোনটি নন-ফেরাস ধাতু?
✅ Option: B) অ্যালুমিনিয়াম
ব্যাখ্যা: অ্যালুমিনিয়াম একটি নন ফেরাস ধাতু। নন ফেরাস ধাতু হল সেই ধাতু যেখানে লোহা অনুপস্থিত থাকে।
ব্যাখ্যা: অ্যালুমিনিয়াম একটি নন ফেরাস ধাতু। নন ফেরাস ধাতু হল সেই ধাতু যেখানে লোহা অনুপস্থিত থাকে।
Q12. লেড অ্যাসিড ব্যাটারিতে কোন ধাতু ব্যবহার করা হয়?
✅ Option: B) সীসা
ব্যাখ্যা: লেড অ্যাসিড ব্যাটারিতে সাধারণত প্রধান ধাতু হিসাব ব্যবহার করা হয় সীসা।
ব্যাখ্যা: লেড অ্যাসিড ব্যাটারিতে সাধারণত প্রধান ধাতু হিসাব ব্যবহার করা হয় সীসা।
Q13. খাবার লবনের রাসায়নিক নাম কী?
✅ Option: B) সোডিয়াম ক্লোরাইড
ব্যাখ্যা: খাবার লবণের ব্যবহৃত লবণের রাসায়নিক নাম হলো সোডিয়াম ক্লোরাইড (Sodium Chloride)। যার রাসায়নিক সংকেত: NaCl
ব্যাখ্যা: খাবার লবণের ব্যবহৃত লবণের রাসায়নিক নাম হলো সোডিয়াম ক্লোরাইড (Sodium Chloride)। যার রাসায়নিক সংকেত: NaCl
Q14. ডাক্তারি থার্মোমিটার কে আবিষ্কার করেন?
✅ Option: A) ফারেনহাইট
ব্যাখ্যা: ড্যানিয়েল গ্যাব্রিয়েল ফারেনহাইট 1714 সালে পারদ ব্যবহার করে থার্মোমিটার আবিষ্কার করেন।
ব্যাখ্যা: ড্যানিয়েল গ্যাব্রিয়েল ফারেনহাইট 1714 সালে পারদ ব্যবহার করে থার্মোমিটার আবিষ্কার করেন।
Q15. অভিকর্ষ সূত্রের উপস্থাপক কে?
✅ Option: A) নিউটন
ব্যাখ্যা: অভিকর্ষ সূত্রের উপস্থাপক হলেন স্যার আইজ্যাক নিউটন (Sir Isaac Newton)। 1687 সালে প্রকাশিত তাঁর বিখ্যাত বই "Philosophiæ Naturalis Principia Mathematica"-তে নিউটন সার্বজনীন মহাকর্ষ সূত্র উপস্থাপন করেন। সূত্র অনুযায়ী, ব্রহ্মাণ্ডের প্রতিটি কণা অপর কণাকে আকর্ষণ করে এবং এই আকর্ষণ শক্তি তাদের ভর ও দূরত্বের ওপর নির্ভর করে।
ব্যাখ্যা: অভিকর্ষ সূত্রের উপস্থাপক হলেন স্যার আইজ্যাক নিউটন (Sir Isaac Newton)। 1687 সালে প্রকাশিত তাঁর বিখ্যাত বই "Philosophiæ Naturalis Principia Mathematica"-তে নিউটন সার্বজনীন মহাকর্ষ সূত্র উপস্থাপন করেন। সূত্র অনুযায়ী, ব্রহ্মাণ্ডের প্রতিটি কণা অপর কণাকে আকর্ষণ করে এবং এই আকর্ষণ শক্তি তাদের ভর ও দূরত্বের ওপর নির্ভর করে।
Q16. ডেসিবেল (dB) কীসের একক?
✅ Option: A) শব্দের তীব্রতা
ব্যাখ্যা: ডেসিবেল হলো একটি আপেক্ষিক একক, যা শব্দের তীব্রতা বা শক্তির মাত্রা প্রকাশ করতে ব্যবহৃত হয়। মূলত এটি লগারিদমিক স্কেল এ শব্দের শক্তি মাপার পদ্ধতি। এখানে বলে রাখি 0 dB মানে হলো মানবকর্ণে শোনার সর্বনিম্ন শব্দ। আর 10 dB বাড়লে শব্দের শক্তি প্রায় 10 গুণ বেড়ে যায়। স্বাভাবিক কথা বলার তিব্রতা প্রায় 60 dB, আর জেট ইঞ্জিনের শব্দ 120 dB এর বেশি।
ব্যাখ্যা: ডেসিবেল হলো একটি আপেক্ষিক একক, যা শব্দের তীব্রতা বা শক্তির মাত্রা প্রকাশ করতে ব্যবহৃত হয়। মূলত এটি লগারিদমিক স্কেল এ শব্দের শক্তি মাপার পদ্ধতি। এখানে বলে রাখি 0 dB মানে হলো মানবকর্ণে শোনার সর্বনিম্ন শব্দ। আর 10 dB বাড়লে শব্দের শক্তি প্রায় 10 গুণ বেড়ে যায়। স্বাভাবিক কথা বলার তিব্রতা প্রায় 60 dB, আর জেট ইঞ্জিনের শব্দ 120 dB এর বেশি।
Q17. সূর্যের নিউক্লিয় জ্বালানি কোনটি?
✅ Option: B) হাইড্রোজেন
ব্যাখ্যা: সূর্যের নিউক্লিয় জ্বালানি হলো হাইড্রোজেন। সূর্যের কেন্দ্রে অত্যন্ত উচ্চ তাপমাত্রা প্রায় 1.5 কোটি °C এবং প্রচণ্ড চাপের কারণে হাইড্রোজেনের নিউক্লিয়াসগুলো একত্রিত হয়ে হিলিয়াম নিউক্লিয়াস তৈরি করে।এই প্রক্রিয়াকে বলা হয় নিউক্লিয়ার ফিউশন।
ব্যাখ্যা: সূর্যের নিউক্লিয় জ্বালানি হলো হাইড্রোজেন। সূর্যের কেন্দ্রে অত্যন্ত উচ্চ তাপমাত্রা প্রায় 1.5 কোটি °C এবং প্রচণ্ড চাপের কারণে হাইড্রোজেনের নিউক্লিয়াসগুলো একত্রিত হয়ে হিলিয়াম নিউক্লিয়াস তৈরি করে।এই প্রক্রিয়াকে বলা হয় নিউক্লিয়ার ফিউশন।
Q18. বিভব-প্রভেদ পরিমাপক যন্ত্রটির নাম কী?
✅ Option: C) ভোল্ট মিটার
ব্যাখ্যা: বিভব-প্রভেদ হল দুটি বিন্দুর মধ্যে একক ধনাত্মক চার্জ স্থানান্তর করতে যে কাজ করতে হয় তাকে বিভব-প্রভেদ বলে। অর্থাৎ, এটি হলো বৈদ্যুতিক শক্তির পার্থক্য, যা বিদ্যুৎ প্রবাহ ঘটায়। আর এর পরিমাপক যন্ত্রের নাম হলো ভোল্টমিটার (Voltmeter)।
ব্যাখ্যা: বিভব-প্রভেদ হল দুটি বিন্দুর মধ্যে একক ধনাত্মক চার্জ স্থানান্তর করতে যে কাজ করতে হয় তাকে বিভব-প্রভেদ বলে। অর্থাৎ, এটি হলো বৈদ্যুতিক শক্তির পার্থক্য, যা বিদ্যুৎ প্রবাহ ঘটায়। আর এর পরিমাপক যন্ত্রের নাম হলো ভোল্টমিটার (Voltmeter)।
Q19. পলিভিনাইল ক্লোরাইড (PVC) ব্যবহৃত হয়—
✅ Option: D) সবকটিতে
ব্যাখ্যা: পলিভিনাইল ক্লোরাইড (PVC) হলো এক ধরনের কৃত্রিম প্লাস্টিক পলিমার, যা খুবই টেকসই ও জলরোধী। এর প্রধান ব্যবহারসমূহ হলো বৈদ্যুতিক তারের আবরণে, পাইপ ও টিউব তৈরিতে, ফ্লোরিং ও দেওয়ালের আবরণে, প্লাস্টিকের দরজা-জানালা তৈরিতে, খেলনা, ব্যাগ, কার্ড যেমন ATM কার্ড বানাতে ইত্যাদি তাই এখানে সঠিক উত্তর হবে Option D সবকটি।
ব্যাখ্যা: পলিভিনাইল ক্লোরাইড (PVC) হলো এক ধরনের কৃত্রিম প্লাস্টিক পলিমার, যা খুবই টেকসই ও জলরোধী। এর প্রধান ব্যবহারসমূহ হলো বৈদ্যুতিক তারের আবরণে, পাইপ ও টিউব তৈরিতে, ফ্লোরিং ও দেওয়ালের আবরণে, প্লাস্টিকের দরজা-জানালা তৈরিতে, খেলনা, ব্যাগ, কার্ড যেমন ATM কার্ড বানাতে ইত্যাদি তাই এখানে সঠিক উত্তর হবে Option D সবকটি।
Q20. সাধারণ তাপমাত্রায় কোন ধাতুটি তরল অবস্থায় থাকে?
✅ Option: C) পারদ (Hg)
ব্যাখ্যা: সাধারণ তাপমাত্রায় প্রায় ২৫°C কেবল একটি ধাতু তরল অবস্থায় থাকে, সেটি হলো পারদ (Mercury, Hg)। এছাড়া ব্রোমিন (Br₂) তরল হলেও সেটি ধাতু নয়, এটি অধাতু।
ব্যাখ্যা: সাধারণ তাপমাত্রায় প্রায় ২৫°C কেবল একটি ধাতু তরল অবস্থায় থাকে, সেটি হলো পারদ (Mercury, Hg)। এছাড়া ব্রোমিন (Br₂) তরল হলেও সেটি ধাতু নয়, এটি অধাতু।
Q21. X-ray আবিষ্কার করেন কে?
✅ Option: A) রন্টজেন
ব্যাখ্যা: এক্স-রে (X-ray) আবিষ্কার করেছিলেন জার্মান পদার্থবিদ ভিলহেল্ম কনরাড রন্টজেন (Wilhelm Conrad Röntgen), 1895 সালে। রন্টজেন ক্যাথোড রশ্মি নিয়ে পরীক্ষা করছিলেন। তিনি দেখলেন, ক্যাথোড রশ্মি যখন একটি কাচের টিউবে ধাতব টার্গেটে আঘাত করে, তখন অদৃশ্য এক ধরনের রশ্মি নির্গত হয়। এই অদৃশ্য রশ্মি কাছাকাছি রাখা ফ্লুরোসেন্ট পর্দা ও আলোক-সংবেদনশীল ফটোগ্রাফিক প্লেটে আলোর ছাপ তৈরি করছিল।যেহেতু তিনি জানতেন না এই রশ্মির প্রকৃতি কী, তাই এর নাম দেন X-ray (অজানা রশ্মি)। পরবর্তীতে প্রমাণিত হয় যে, এটি খুবই ছোট তরঙ্গদৈর্ঘ্যের এক ধরনের তড়িৎ-চুম্বকীয় রশ্মি, যা মানুষের শরীর ভেদ করে হাড়ের ছবি তুলতে পারে। তাই, 1895 সালে তিনি X-ray আবিষ্কার করেন এবং এজন্য তিনি 1901 সালে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার পান।
ব্যাখ্যা: এক্স-রে (X-ray) আবিষ্কার করেছিলেন জার্মান পদার্থবিদ ভিলহেল্ম কনরাড রন্টজেন (Wilhelm Conrad Röntgen), 1895 সালে। রন্টজেন ক্যাথোড রশ্মি নিয়ে পরীক্ষা করছিলেন। তিনি দেখলেন, ক্যাথোড রশ্মি যখন একটি কাচের টিউবে ধাতব টার্গেটে আঘাত করে, তখন অদৃশ্য এক ধরনের রশ্মি নির্গত হয়। এই অদৃশ্য রশ্মি কাছাকাছি রাখা ফ্লুরোসেন্ট পর্দা ও আলোক-সংবেদনশীল ফটোগ্রাফিক প্লেটে আলোর ছাপ তৈরি করছিল।যেহেতু তিনি জানতেন না এই রশ্মির প্রকৃতি কী, তাই এর নাম দেন X-ray (অজানা রশ্মি)। পরবর্তীতে প্রমাণিত হয় যে, এটি খুবই ছোট তরঙ্গদৈর্ঘ্যের এক ধরনের তড়িৎ-চুম্বকীয় রশ্মি, যা মানুষের শরীর ভেদ করে হাড়ের ছবি তুলতে পারে। তাই, 1895 সালে তিনি X-ray আবিষ্কার করেন এবং এজন্য তিনি 1901 সালে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার পান।
Q22. বৃষ্টির ফোঁটার বৃত্তাকার হওয়ার কারণ কী?
✅ Option: A) পৃষ্ঠটান
ব্যাখ্যা: বৃষ্টির ফোঁটার বৃত্তাকার হওয়ার কারণ পৃষ্ঠটান।
ব্যাখ্যা: বৃষ্টির ফোঁটার বৃত্তাকার হওয়ার কারণ পৃষ্ঠটান।
Q23. বায়ুর চাপ মাপা যন্ত্রের নাম কী?
✅ Option: A) ব্যারোমিটার
ব্যাখ্যা: বায়ুর চাপ মাপা যন্ত্রের নাম হলো ব্যারোমিটার। এটি আবিষ্কার করেছিলেন এভাঞ্জেলিস্টা টরিচেলি 1643 খ্রিস্টাব্দ।
ব্যাখ্যা: বায়ুর চাপ মাপা যন্ত্রের নাম হলো ব্যারোমিটার। এটি আবিষ্কার করেছিলেন এভাঞ্জেলিস্টা টরিচেলি 1643 খ্রিস্টাব্দ।
Q24. কোন ফলে অ্যাসকরবিক অ্যাসিড থাকে?
✅ Option: C) আমলকী
ব্যাখ্যা: অ্যাসকরবিক অ্যাসিড হচ্ছে ভিটামিন C, আমলকি সহ বিভিন্ন টক জাতীয় ফল ও সবজি-তে পাওয়া যায়, যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
ব্যাখ্যা: অ্যাসকরবিক অ্যাসিড হচ্ছে ভিটামিন C, আমলকি সহ বিভিন্ন টক জাতীয় ফল ও সবজি-তে পাওয়া যায়, যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
Q25. ভারতে কোন ধরনের বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র থেকে সর্বাধিক বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়ে থাকে?
✅ Option: A) তাপবিদ্যুৎ
ব্যাখ্যা: ভারতে সবচেয়ে বেশি বিদ্যুৎ উৎপাদন হয় – কয়লাভিত্তিক থার্মাল পাওয়ার স্টেশন থেকে অর্থাৎ তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে। ভারতের বিদ্যুৎ উৎপাদনের প্রায় 70%–75% এই ধরনের কেন্দ্র থেকে তৈরি করা হয়।
ব্যাখ্যা: ভারতে সবচেয়ে বেশি বিদ্যুৎ উৎপাদন হয় – কয়লাভিত্তিক থার্মাল পাওয়ার স্টেশন থেকে অর্থাৎ তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে। ভারতের বিদ্যুৎ উৎপাদনের প্রায় 70%–75% এই ধরনের কেন্দ্র থেকে তৈরি করা হয়।
Q26. ফেরিক অক্সাইডে (Fe₂O₃) লোহার যোজ্যতা কত?
✅ Option: A) +3
ব্যাখ্যা: None
ব্যাখ্যা: None
Q27. ব্যাটারির ধনাত্মক প্রান্তকে কী বলা হয়?
✅ Option: B) অ্যানোড
ব্যাখ্যা: ব্যাটারির ধনাত্মক অর্থাৎ পজিটিভ (+) প্রান্তকে বলা হয় অ্যানোড।
ব্যাখ্যা: ব্যাটারির ধনাত্মক অর্থাৎ পজিটিভ (+) প্রান্তকে বলা হয় অ্যানোড।
Q28. AC কে DC কারেন্টে রূপান্তরিত করতে কোন যন্ত্র ব্যবহার করা হয়?
✅ Option: B) রেকটিফায়ার
ব্যাখ্যা: None
ব্যাখ্যা: None
Q29. অ্যামোনিয়া (NH₃) গ্যাস প্রস্তুতিতে কোন দুটি গ্যাসের ব্যবহার করা হয়?
✅ Option: C) নাইট্রোজেন ও হাইড্রোজেন
ব্যাখ্যা: অ্যামোনিয়া (NH₃) গ্যাস প্রস্তুতিতে ব্যবহৃত দুটি গ্যস হল 1. নাইট্রোজেন (N₂) ও 2. হাইড্রোজেন (H₂) এই দুইটি গ্যাসকে হ্যাবার প্রক্রিয়া অনুযায়ী উচ্চ তাপমাত্রা ও উচ্চ চাপে লৌহ ক্যাটালিস্ট মিলিয়ে অ্যামোনিয়া উৎপন্ন করা হয়।
ব্যাখ্যা: অ্যামোনিয়া (NH₃) গ্যাস প্রস্তুতিতে ব্যবহৃত দুটি গ্যস হল 1. নাইট্রোজেন (N₂) ও 2. হাইড্রোজেন (H₂) এই দুইটি গ্যাসকে হ্যাবার প্রক্রিয়া অনুযায়ী উচ্চ তাপমাত্রা ও উচ্চ চাপে লৌহ ক্যাটালিস্ট মিলিয়ে অ্যামোনিয়া উৎপন্ন করা হয়।
Q30. তাপ শক্তির মূল উৎস কী?
✅ Option: A) সূর্যের আলো
ব্যাখ্যা: সূর্য নিউক্লিয়ার ফিউশন প্রক্রিয়ায় হাইড্রোজেনকে হিলিয়ামে রূপান্তরিত করে বিশাল পরিমাণ তাপ ও আলো উৎপন্ন করে। আর পৃথিবীতে প্রায় সব ধরনের তাপ শক্তি যেমন সৌরশক্তি, বায়ু শক্তি, জলবিদ্যুৎ, জীবাশ্ম জ্বালানি ইত্যাদি মূলত সূর্যের কার্যক্রমের উপর নির্ভরশীল। সুতরাং, সূর্যই তাপ শক্তির মূল উৎস।
ব্যাখ্যা: সূর্য নিউক্লিয়ার ফিউশন প্রক্রিয়ায় হাইড্রোজেনকে হিলিয়ামে রূপান্তরিত করে বিশাল পরিমাণ তাপ ও আলো উৎপন্ন করে। আর পৃথিবীতে প্রায় সব ধরনের তাপ শক্তি যেমন সৌরশক্তি, বায়ু শক্তি, জলবিদ্যুৎ, জীবাশ্ম জ্বালানি ইত্যাদি মূলত সূর্যের কার্যক্রমের উপর নির্ভরশীল। সুতরাং, সূর্যই তাপ শক্তির মূল উৎস।
Q31. শব্দ কী?
✅ Option: A) শক্তি
ব্যাখ্যা: শব্দ একটি শক্তি।
ব্যাখ্যা: শব্দ একটি শক্তি।
Q32. বিশ্বের কঠিনতম পদার্থের নাম কী?
✅ Option: B) হীরা
ব্যাখ্যা: বিশ্বের কঠিনতম পদার্থের নাম হলো হীরা।
ব্যাখ্যা: বিশ্বের কঠিনতম পদার্থের নাম হলো হীরা।
Q33. ওয়াশিং সোডা একটি—
✅ Option: C) সোডিয়াম কার্বনেট
ব্যাখ্যা: ওয়াশিং সোডার রাসায়নিক নাম হল সোডিয়াম কার্বোনেট সংকেত হল Na₂CO₃·10H₂O ।
ব্যাখ্যা: ওয়াশিং সোডার রাসায়নিক নাম হল সোডিয়াম কার্বোনেট সংকেত হল Na₂CO₃·10H₂O ।
Q34. গ্যালভানাইজ লোহার চাদরে প্রলেপ হিসাবে কী ব্যবহার করা হয়?
✅ Option: C) জিংক
ব্যাখ্যা: গ্যালভানাইজ প্রক্রিয়ায় লোহা বা ইস্পাত চাদরকে জিংকের প্রলেপ দিয়ে রক্ষা করা যাতে সহজে জং না ধরে।
ব্যাখ্যা: গ্যালভানাইজ প্রক্রিয়ায় লোহা বা ইস্পাত চাদরকে জিংকের প্রলেপ দিয়ে রক্ষা করা যাতে সহজে জং না ধরে।
Q35. তড়িৎ প্রবাহ (Current)মাপা যন্ত্রের নাম কী?
✅ Option: D) অ্যামিটার
ব্যাখ্যা: তড়িৎ প্রবাহ মাপা যন্ত্রের নাম হল অ্যামিটার আভিষ্কার করেন ফ্রান্সের পদার্থবিদ ‘আন্দ্রে-মেরি আম্পিয়ার ’ । তার নাম অনুসারেই এককটির নাম রাখা হয়েছে অ্যাম্পিয়ার।
ব্যাখ্যা: তড়িৎ প্রবাহ মাপা যন্ত্রের নাম হল অ্যামিটার আভিষ্কার করেন ফ্রান্সের পদার্থবিদ ‘আন্দ্রে-মেরি আম্পিয়ার ’ । তার নাম অনুসারেই এককটির নাম রাখা হয়েছে অ্যাম্পিয়ার।
Q36. মোটর গাড়ির হাইড্রোলিক ব্রেক কোন নীতিতে তৈরি?
✅ Option: B) পাস্কালের সূত্র
ব্যাখ্যা: মোটরগাড়ির হাইড্রোলিক ব্রেক প্যাস্কালের নীতি অনুযায়ী কাজ করে – বদ্ধ তরলে প্রয়োগিত চাপ সমানভাবে সারা সিস্টেমে প্রেরিত হয়।
ব্যাখ্যা: মোটরগাড়ির হাইড্রোলিক ব্রেক প্যাস্কালের নীতি অনুযায়ী কাজ করে – বদ্ধ তরলে প্রয়োগিত চাপ সমানভাবে সারা সিস্টেমে প্রেরিত হয়।
Q37. নিচের কোনটি একটি মৌলিক পদার্থ?
✅ Option: D) হীরা
ব্যাখ্যা: A)চুনি (CaCO₃) → যৌগ, কারণ এটি ক্যালসিয়াম + কার্বন + অক্সিজেন নিয়ে গঠিত।B) পান্না → যৌগিক খনিজ, মূলত বেরিলিয়াম অ্যালুমিনিয়াম সিলিকেট থাকে।C) নীলকান্তমণি → যৌগিক খনিজ, মূলত অ্যালুমিনিয়াম অক্সাইড (Al₂O₃) এর রঙিন রূপ।D) হীরা → মৌলিক পদার্থ, কারণ এটি শুধু কার্বন (C) দ্বারা গঠিত। তাহলে এখানে সঠিক উত্তর Option D হীরা।
ব্যাখ্যা: A)চুনি (CaCO₃) → যৌগ, কারণ এটি ক্যালসিয়াম + কার্বন + অক্সিজেন নিয়ে গঠিত।B) পান্না → যৌগিক খনিজ, মূলত বেরিলিয়াম অ্যালুমিনিয়াম সিলিকেট থাকে।C) নীলকান্তমণি → যৌগিক খনিজ, মূলত অ্যালুমিনিয়াম অক্সাইড (Al₂O₃) এর রঙিন রূপ।D) হীরা → মৌলিক পদার্থ, কারণ এটি শুধু কার্বন (C) দ্বারা গঠিত। তাহলে এখানে সঠিক উত্তর Option D হীরা।
Q38. নিম্নলিখিত কোন পদ্ধতিতে হাইড্রোজেন গ্যাস প্রস্তুত করা হয় ?
✅ Option: D) উপরের সবকটি
ব্যাখ্যা: None
ব্যাখ্যা: None
Q39. যদি তুমি একটি গ্লাসে বরফ রেখে কানায় কানায় জল ভর্তি করে রাখো এবং বরফ গলতে শুরু হলে নিচের কোন অবস্থাটি ঘটবে?
✅ Option: C) জলের স্তর আগের মতই থেকে যাবে
ব্যাখ্যা: যদি তুমি একটি গ্লাসে বরফ রেখে কানায় কানায় জল ভর্তি করো এবং বরফ গলতে শুরু করো, তাহলে গ্লাসে পানি স্তরের উচ্চতা মূলত অপরিবর্তিত থাকে। কারন— বরফ জলের সঙ্গে তরল অবস্থায় ভাসে, কারণ বরফের ঘনত্ব জলের চেয়ে কম। আর্কিমিডিসের নীতি অনুযায়ী, ভাসা বরফ সমপরিমাণ জলে স্থানচ্যুত করে, যা বরফের ওজনের সমান। এবং বরফ গলে এটি অন্য রূপে জল হয়ে যায়, যা আগের মতোই সেই স্থান দখল করে। ফলে জলের উচ্চতা কোনো পরিবর্তিত হয় না।
ব্যাখ্যা: যদি তুমি একটি গ্লাসে বরফ রেখে কানায় কানায় জল ভর্তি করো এবং বরফ গলতে শুরু করো, তাহলে গ্লাসে পানি স্তরের উচ্চতা মূলত অপরিবর্তিত থাকে। কারন— বরফ জলের সঙ্গে তরল অবস্থায় ভাসে, কারণ বরফের ঘনত্ব জলের চেয়ে কম। আর্কিমিডিসের নীতি অনুযায়ী, ভাসা বরফ সমপরিমাণ জলে স্থানচ্যুত করে, যা বরফের ওজনের সমান। এবং বরফ গলে এটি অন্য রূপে জল হয়ে যায়, যা আগের মতোই সেই স্থান দখল করে। ফলে জলের উচ্চতা কোনো পরিবর্তিত হয় না।
Q40. সৌর প্যানেলে কোন ধাতু ব্যবহৃত হয়?
✅ Option: C) সিলিকন
ব্যাখ্যা: সৌর প্যানেলে প্রধানত সিলিকন ব্যবহার করা হয়। কারণ —সিলিকন স্বাভাবিকভাবে একটি অর্ধপরিবাহী পদার্থ, যা বিদ্যুৎ উৎপন্ন করতে সূর্যের আলো ব্যবহার করে।
ব্যাখ্যা: সৌর প্যানেলে প্রধানত সিলিকন ব্যবহার করা হয়। কারণ —সিলিকন স্বাভাবিকভাবে একটি অর্ধপরিবাহী পদার্থ, যা বিদ্যুৎ উৎপন্ন করতে সূর্যের আলো ব্যবহার করে।
Q41. নিম্নের কোনটি রাসায়নিক পরিবর্তনের উদাহরণ নয়?
✅ Option: A) জলের জলীয় বাষ্পের রূপান্তর
ব্যাখ্যা: প্রদত্ত অপশনগুলো বিশ্লেষণ করলে জলের জলীয় বাষ্পে রূপান্তর রাসায়নিক পরিবর্তন নয়, কারণ শুধুমাত্র স্থিতি পরিবর্তন হয়েছে, কোনো নতুন পদার্থ তৈরি হয়নি, দুধের দইয়ে রূপান্তর রাসায়নিক পরিবর্তন, কারণ ল্যাকটোজের ল্যাকটিক অ্যাসিডে রূপান্তর ঘটে, লোহার মরিচা পড়া রাসায়নিক পরিবর্তন, কারণ নতুন যৌগ তৈরি হয়, এবং দেহে খাদ্যের হজম একটি রাসায়নিক পরিবর্তন, কারণ এনজাইমের মাধ্যমে খাদ্য নতুন যৌগে ভাঙা হয়। তাহলে সঠিক উত্তরটি হবে—জলের জলীয় বাষ্পে রূপান্তর।
ব্যাখ্যা: প্রদত্ত অপশনগুলো বিশ্লেষণ করলে জলের জলীয় বাষ্পে রূপান্তর রাসায়নিক পরিবর্তন নয়, কারণ শুধুমাত্র স্থিতি পরিবর্তন হয়েছে, কোনো নতুন পদার্থ তৈরি হয়নি, দুধের দইয়ে রূপান্তর রাসায়নিক পরিবর্তন, কারণ ল্যাকটোজের ল্যাকটিক অ্যাসিডে রূপান্তর ঘটে, লোহার মরিচা পড়া রাসায়নিক পরিবর্তন, কারণ নতুন যৌগ তৈরি হয়, এবং দেহে খাদ্যের হজম একটি রাসায়নিক পরিবর্তন, কারণ এনজাইমের মাধ্যমে খাদ্য নতুন যৌগে ভাঙা হয়। তাহলে সঠিক উত্তরটি হবে—জলের জলীয় বাষ্পে রূপান্তর।
Q42. ভারতের প্রথম ইউরেনিয়াম খনি জাদুগুদা কোথায় অবস্থিত?
✅ Option: D) ঝাড়খন্ড
ব্যাখ্যা: ভারতের প্রথম ইউরেনিয়াম খনি জাদুগুদা ঝাড়খণ্ড রাজ্যের সিংভুম জেলায় অবস্থিত।
ব্যাখ্যা: ভারতের প্রথম ইউরেনিয়াম খনি জাদুগুদা ঝাড়খণ্ড রাজ্যের সিংভুম জেলায় অবস্থিত।
Q43. নিম্নলিখিত প্রিন্সিপাল গুলোর মধ্যে কোনটির ওপর মহাকাশে একটি রকেট কাজ করে?
✅ Option: D) ভরবেগের সংরক্ষণ প্রিন্সিপল
ব্যাখ্যা: মহাকাশে একটি রকেট কাজ করে মূলত ভরবেগ সংরক্ষণ প্রিন্সিপলের ওপর।
ব্যাখ্যা: মহাকাশে একটি রকেট কাজ করে মূলত ভরবেগ সংরক্ষণ প্রিন্সিপলের ওপর।
Q44. নিচের কোনটি ক্ষারকের ক্ষেত্রে সত্য নয়?
✅ Option: C) নীল লিটমাসকে লাল করে
ব্যাখ্যা: None
ব্যাখ্যা: None
Q45. নিচের কোনটি সর্বাধিক নমনীয় ধাতু?
✅ Option: B) সোনা
ব্যাখ্যা: সোনা সবচেয়ে নমনীয় ধাতু, কারণ এটিকে সহজে পাতলা বা তারে রূপান্তর করা যায়।
ব্যাখ্যা: সোনা সবচেয়ে নমনীয় ধাতু, কারণ এটিকে সহজে পাতলা বা তারে রূপান্তর করা যায়।
Q46. চাপ = _______
✅ Option: D) ঘাত / আয়তন
ব্যাখ্যা: চাপ (Pressure) = বল (Force) ÷ ক্ষেত্রফল (Area)।
ব্যাখ্যা: চাপ (Pressure) = বল (Force) ÷ ক্ষেত্রফল (Area)।
Q47. যখন কোন একটি বস্তু একটি অভিন্ন গতির সঙ্গে চলন্ত হয় , তার ত্বরণ কী হয়?
✅ Option: A) শূন্য
ব্যাখ্যা: যখন কোন বস্তু অভিন্ন গতিতে (constant velocity) চলতে থাকে, তখন তার ত্বরণ (Acceleration) = 0।
ব্যাখ্যা: যখন কোন বস্তু অভিন্ন গতিতে (constant velocity) চলতে থাকে, তখন তার ত্বরণ (Acceleration) = 0।
Q48. একটি দ্রবণে 31 গ্রাম সাধারণ লবণ আছে 320 গ্রাম জলে। দ্রাবনের ভর শতাংশ দ্বারা ভরের পরিপ্রেক্ষিতে ঘনত্ব নির্ণয় কর।
✅ Option: C) 0.0883
ব্যাখ্যা: None
ব্যাখ্যা: None
Q49. একটি বৈদ্যুতিক হিটার যখন উৎস থেকে 4 অ্যাম্পিয়ার বিদ্যুৎ টেনে নেয় তখন তার দুটি প্রান্তের বিভব পার্থক্য হয় 60 ভোল্ট। বিভব পার্থক্য বাড়িয়ে 165 ভোল্ট করলে হিটার কত বিদ্যুৎ টানবে?
✅ Option: D) 11 অ্যাম্পিয়ার
ব্যাখ্যা: None
ব্যাখ্যা: None
Q50. 5N বলের প্রভাবে একটি বল সরলরেখায় 10 m দূরত্ব অতিক্রমণ করে। যদি মোট সম্পূর্ণ হওয়া কাজের পরিমাণ 50J হয় , তাহলে বল ও গতির অভিমুখের মধ্যে বিদ্যমান কোনটি হল—
✅ Option: C) 0°
ব্যাখ্যা: None
ব্যাখ্যা: None
Correct: 0
Wrong: 0
Total Point: 0

Hi Today gk guide Viewer please, Do Not Spam In Comments